Home | Menu | Poem | Jokes | Games | Science | Omss বাংলা | Celibrity Video | Dictionary

Poets Biography

Bangla Film Actress Olivia অলিভিয়া 1953

অলিভিয়া একজন বাংলাদেশী চলচ্চিত্র অভিনেত্রী। ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে ছেলেবেলায় লেখাপড়া করেন। মাত্র তেরো-চৌদ্দ বছর বয়স থেকে মডেলিং করা শুরু করেন। চাকরি প্রয়োজনে পূর্বাণী হোটেলের রিসেপশনিস্ট হয়েছিলেন কিছুদিন। অলিভিয়া প্রায় ৫৩টির মতো ছবিতে নায়িকা হিসেবে অভিনয় করেছিলেন ।

জন্ম অলিভিয়া
১৬ ফেব্রুয়ারি ,১৯৫৩ সাল
জন্মস্থান করাচি, পাকিস্তান
পেশা চলচ্চিত্র অভিনেত্রী
যে কারণে পরিচিত চলচ্চিত্র অভিনেত্রী


অলিভিয়া পূর্বাণী হোটেলের রিসেপশনিস্ট থাকা অবস্থায় কয়েকটি বিজ্ঞাপন চিত্রে অভিনয় করেন। ১৯৭২ সালে অলিভিয়া এস এম শফি পরিচালিত ছন্দ হারিয়ে গেল নামক ছবিতে প্রথম অভিনয় করেন।যদিও জহির রায়হান তাঁর ছবি ‘লেট দেয়ার বি লাইট’ সিনেমাতে এবং বেবী ইসলাম ‘সংগীতা’ নামের চলচ্চিত্রে তাঁকে নিতে চেয়েছিলেন।পরে তিনি বাদ পড়েন।‘মাসুদ রানা’ নামের একটি সিনেমাতে প্রথম অলিভিয়াকে দেখা যায় হাঁটুর ওপর বস্ত্র পরিধান করতে যা আসলে এই দেশীয় চলচ্চিত্রে ছিল নতুন ব্যাপার।তাই পরিচালরা তাঁকে গ্ল্যামার গার্ল জাতীয় হিসেবে তাঁকে চিহ্নিত করেন এবং ঐ জাতের সিনেমাতে তাকে কাস্ট করতে থাকেন।যদিও অলিভিয়া পোশাকী, ফ্যান্টাসী এবং সামাজিক সব ধরনের সিনেমাতেই অভিনয় করেছিলেন কিন্তু দর্শকেরা তাঁকে সামাজিক ছবিতে ভালো ভাবে নেয়নি। ১৯৭৬ সালে ‘দি রেইন’ ছবিতে অভিনয় করে অসম্ভব খ্যাতি লাভ করেন। ১৯৭৬ থেকে ১৯৮০ সাল পর্যন্ত অলিভিয়া-ওয়াসিম জুটি অসম্ভব জনপ্রিয় হয়েছিল।


অলিভিয়ার স্বামী এস এম শফি তাঁর গ্ল্যামার এবং যৌন আবেদনকে ব্যবহার করতে কার্পণ্য করেন নি।তবে অলিভিয়া শক্তিশালী অভিনয়ের পরিচয় দেন রাজ্জাকের বিপরীতে ‘যাদুর বাঁশী’ ছবিতে।উল্লেখ্য ববিতার পর অলিভিয়াই চজিলেন দ্বিতীয় নায়িকা যিনি পশ্চিমবঙ্গের চলচ্চিত্র ‘বহ্নিশিখা’ ছবিতে অভিনয় করেন। ক্যারিয়ার এবং অভিনয়ের ব্যাপারে অলিভিয়া ছিলেন খামখেয়ালী, তাই তিনি বেশী দূর যেতে পারেননি।অনেকদিন বিরতির পর আশির দশকের শেষের দিকে তিনি আবার ফিরে আসতে চেয়েছিলেন চলচ্চিত্র জগতে কিন্তু তাঁর স্বামী এস এম শফির অকাল মৃত্যুতে তা সম্ভব হয়নি। তার সর্বশেষ ছবি ছিল 'দুশমনি' যা মুক্তি পেয়েছিল ১৯৯৫ সালে।


উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র

* বহ্নিশিখা
* যাদুর বাঁশী
* দি রেইন
* বাহাদুর
* শাহাজাদী
* গুলবাহার
* মাসুদ রানা
* বেদ্বীন
* শ্রীমতী ৪২০
* চন্দ্রলেখা
* সাহাজাদী গুলবাহার
* টক্কর
* হিম্মতওয়ালী
* ডার্লিং
* রাস্তার রাজা
* বন্ধু
* লাল মেম সাহেব
* তকদিরের খেলা
* ছন্দ

Novelist Writer Akhteruzzaman Elias 1943 - 1997

Akhteruzzaman Elias (Bangla: আখতারুজ্জামান ইলিয়াস)(February 16, 1943 - January 4, 1997), born in Gaibandha District, Bangladesh, is a famous novelist and short story writer. Though he wrote only two novels, critics place Elias in the pantheon of great Bengali novelists. In the context of the novels of Bangladesh, he is possibly the second person highest acclaimed after Syed Waliullah.

Novels

* Chilekothar Sepai(The Soldier in an Attic) (1987) - details the psychological journey of a man during the turbulent period just prior to Bangladeshi independence in 1971. This novel also contains what is arguably the most authentic description of life in Puran Dhaka, the old and distinctive part of Dhaka.

* Khoabnama (Tale of Dreams) (1996) - Khoabnama depicts the socio-political scene in rural pre-partition Bangladesh.

Short story collections

* Dojokher Om (The Warmth of Hell)
* Dudhbhate Utpat (No Peace in Milk and Rice)

Essay collections

* Shongskritir bhanga shetu (Broken Bridge of Culture)

Awards

Akhtaruzzaman Elias has received several awards.

* Humayun Kabir Smrti Puraskar (1977),
* Bangla Academy Award in Literature (1983),
* Alaol Sahitya Puraskar (1987),
* Ananda Puraskar (1996),
* Saadat Ali Akhand Puraskar (1996),
* Kazi Mahbubullah Gold Medal (1996), and
* Ekushey Padak (1999, posthumous).